নওগাঁঃ
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রথম রাস্ট্রপতি ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ এর প্রয়াণ দিবস। তিনি স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রথম রাষ্ট্রপতি, জাতীয় কংগ্রেস নেতা ও একজন প্রথিতযশা আইনজীবী। তিনি ৩রা ডিসেম্বর, ১৮৮৪ তারিখে জেরাদেই, বিহার, ভারতে জন্মগ্রহণ করেন।
রাজেন্দ্র প্রসাদ বিহারের সিওয়ানে এক কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতার নাম ছিল মহাদেব সহায়, তিনি সংস্কৃত ও পারশিয়ান ভাষায় সুপণ্ডিত ছিলেন। পাঁচ বছর বয়েসে তাকে মৌলভির কাছে পারশিয়ান ভাষা শিক্ষার জন্যে পাঠানো হয়। ১৮৯৬ সালে ছাপড়ার স্কুলে ভর্তি হন। পরবর্তী শিক্ষা সম্পন্ন হয় পাটনায়। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করেন ও বৃত্তি পান। ১৯০২ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন বিজ্ঞান বিভাগে। ১৯০৫ সালে প্রথম শ্রেনীতে উত্তীর্ণ হয়ে কলা নিয়ে পড়তে শুরু করেন ও ১৯০৭ সালে অর্থনীতি বিষয়ে কৃতিত্বের সাথে স্নাতকোত্তর পাশ করেন।
ছাত্রাবস্থায়, ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার বার্ষিক সভায় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে তার রাজনীতিতে প্রবেশ। ১৯১১ সালে কংগ্রেসের সদস্য ১৯১৬ সালে লখনৌতে মহাত্মা গাঁধীর সংস্পর্শে এসে চম্পারনে তথ্যনুসন্ধানে যান। এই কাজে সাহসিকতা ও কৃতিত্বের পরিচয় দেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে আইন পেশা পরিত্যাগ করেন ও সবসময়ের জন্যে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন। স্বদেশী আন্দোলনে যোগ দিয়ে তার সাহিত্যিক ও দার্শনিক রাহুল সাংকৃত্যায়নে র সংগে আলাপ হয়। রাহুলজি তার পান্ডিত্য ও ব্যক্তিত্বের দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। তিনি তার রচনায় একাধিকবার রাজেন্দ্র প্রসাদের কথা উল্লেখ করেছেন
ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ।
রাজেন্দ্র প্রসাদ বিহারের সিওয়ানে এক কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতার নাম ছিল মহাদেব সহায়, তিনি সংস্কৃত ও পারশিয়ান ভাষায় সুপণ্ডিত ছিলেন। পাঁচ বছর বয়েসে তাকে মৌলভির কাছে পারশিয়ান ভাষা শিক্ষার জন্যে পাঠানো হয়। ১৮৯৬ সালে ছাপড়ার স্কুলে ভর্তি হন। পরবর্তী শিক্ষা সম্পন্ন হয় পাটনায়। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করেন ও বৃত্তি পান। ১৯০২ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন বিজ্ঞান বিভাগে। ১৯০৫ সালে প্রথম শ্রেনীতে উত্তীর্ণ হয়ে কলা নিয়ে পড়তে শুরু করেন ও ১৯০৭ সালে অর্থনীতি বিষয়ে কৃতিত্বের সাথে স্নাতকোত্তর পাশ করেন।
ছাত্রাবস্থায়, ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার বার্ষিক সভায় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে তার রাজনীতিতে প্রবেশ। ১৯১১ সালে কংগ্রেসের সদস্য ১৯১৬ সালে লখনৌতে মহাত্মা গাঁধীর সংস্পর্শে এসে চম্পারনে তথ্যনুসন্ধানে যান। এই কাজে সাহসিকতা ও কৃতিত্বের পরিচয় দেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে আইন পেশা পরিত্যাগ করেন ও সবসময়ের জন্যে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন। স্বদেশী আন্দোলনে যোগ দিয়ে তার সাহিত্যিক ও দার্শনিক রাহুল সাংকৃত্যায়নে র সংগে আলাপ হয়। রাহুলজি তার পান্ডিত্য ও ব্যক্তিত্বের দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। তিনি তার রচনায় একাধিকবার রাজেন্দ্র প্রসাদের কথা উল্লেখ করেছেন।
তিনি ১৯৬৩ সালের আজকের দিনে মৃত্যুবরণ করেন। আজ তাঁর প্রয়াণ দিবসে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
নওগাঁ।