
রাজশাহী ডেস্ক রিপোর্টঃ
পুঠিয়া সৈয়দপুর গ্রামের ইকবাল বাড়ী লিটন, এএসআই বাংলাদেশ পুলিশ ও (অবসরপ্রাপ্ত সেনাবাহিনী) উজ্জল হোসেন,এদের বিরুদ্ধে ওই এলাকার ডিস ব্যবসায়ী মোঃ আলম হোসেন সদ্দার, বিভিন্নভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা কারণ তার অপকর্মের বাধা এই দুই ব্যক্তির। আলম সরদার অভিযোগ তোলেন,একই এলাকার মৃত,কুদ্দুস মোল্লার ছেলে,পুলিশের এএসআই মোহাম্মদ ইকবাল বাড়ী লিটন প্রাণনাশের হুমকি দেয়,পরে পুঠিয়া থানায় জিডি করতে গেলে রাত আটটা পর্যন্ত বসে রেখে তাড়িয়ে দেয়।
আরেকটি অভিযোগ তোলেন আলম সরদার, গত ২০১৯ সালে জুলাই মাসের (২৩- তারিখে) তার ভাই জাহাঙ্গীর আলম ইউপি প্রচারণা করছিল। ঠিক রাত দশটার দিকে পুলিশে এএসআই আব্দুল বারী লিটন ও অবসরপ্রাপ্ত (সেনা কর্মকর্তা) উজ্জল হোসেন তার ভাইকে হাতুড়ি ও লাঠিপেটা করে। এই বিষয়ে (অবসরপ্রাপ্ত সেনা) কর্মকর্তা উজ্জল হোসেন বলেন,আমি সেই সময় কর্মরত অবস্থায় ছিলাম আমার নামে এই মিথ্যে অপবাদ দেওয়ার কারনে আমি আইনগত ব্যবস্থা প্রস্তুতি নিচ্ছি। বাংলাদেশ পুলিশের এএসআই ইকবাল বারী লিটন বলেন,আমি গত ২০১৯ সালের ২৩ শে জুলাই আমি রংপুর কর্মরত ছিলাম, এই বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা, আর (২০০৭) সাল থেকে অধ্যবধি বাংলাদেশ পুলিশে একজন সদস্য হিসেবে কর্মরত আছি,সততা ও নিষ্ঠার সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালন করে আসছি।
আমার পিতা মরহুম আব্দুল কুদ্দুস মোল্লা বাংলাদেশ পুলিশের একজন সদস্য ছিলেন। চাকরিরত অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন,মাতা ও পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে যখন ছুটিতে যায় তখন পারিবারিক ও সাংসারিক কাজে বেশি ব্যস্ত থাকি। এরপর বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করি,সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশহিসেবে লাল সবুজের বন্ধন সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিবছর শীতার্ত মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করে থাকি। ও বিভিন্ন ক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগদান করে থাকি। পারিবারিক ও সামাজিক এসব কাজে ঈর্ষান্বিত একটি মহল আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে আমার পেশাগত ও সামাজিক সুনাম ক্ষুণ্ন করতে এসব মিথ্যা বানোয়াট ষড়যন্ত্র মূলক বক্তব্য,তথ্য পরিবেশন করছে। এইজন্য এই কুচক্র মহলের প্রতি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি,এই ব্যাপারে মিথ্যা অপপ্রচারের কারণে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছি। এই ব্যাপারে পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন,আলম সাহেব যে কথাগুলো বলেছেন এগুলো মিথ্যা ভিত্তিহীন, আমি কোন সময়ে থানা তে বসে রাখিনি,ও জিডি না নেওয়ার কথা ও বলিনি।