জলঢাকায় বসন্তের শুরুতেই স্বর্গীয় সৌন্দর্যে ফুটেছে আগুনরাঙা লাল শিমুল ফুল

মশিয়ার রহমান, নীলফামারী প্রতিনিধি নীলফামারীর জলঢাকা সদর উপজেলাসহ গ্রাম-গঞ্জের রাস্তা দিয়ে হাটলে চোখের সামনে ভেসে আসে লাল ফুলের পাপড়ির সৌন্দর্যের এক দৃশ্য। দূর থেকে মনে হবে কেউ লাল গালিচা বিছিয়ে রেখেছেন। পুরো গাছটাজুড়ে টকটকে লাল শিমুল ফুল।ষড়ঋতুর বাংলায় শীতের জরাজীর্ণতাকে ঝেড়ে অপরূপ রূপে প্রকৃতিকে সাজাতে আসছে ঋতুরাজ বসন্ত। তারই সংকেত দিতে ফুটেছে আগুনরাঙা লাল শিমুল ফুল। বসন্তের শুরুতেই শিমুল ফুলের স্বর্গীয় সৌন্দর্যে নান্দনিক হয়ে উঠেছে প্রকৃতি।বসন্ত এলেই যেন ভালোবাসার কথা জানান দিতে প্রকৃতিকে রাঙিয়ে দিয়ে হেসে ওঠে শিমুল ফুল। তাই ঋতু চক্রের আবর্তনে শিমুল ফুল তার মোহনীয় সৌন্দর্য নিয়ে আবারো হাজির হয়েছে প্রকৃতির মাঝে। শিমুল ফুলের লাল আবির বসন্তকে দিয়েছে এক অনন্য মাত্রা। প্রকৃতির এই অপরূপ রঙের সাজ দেখে চোখ জুড়িয়ে যায় যে কারো কোনো সুবাস না থাকলেও সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন সকলেই।গাছগুলোতে পাখী আর মৌমাছিদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। ফাল্গুন মানেই যেন শিমুল ফুল। ডালে ডালে টকটকে লাল ফুল ছাড়িয়ে জানান দেয় বসন্তের আগমন।বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ ঘুরে দেখা গেলো শিমুলের লাল ফুল।যতদূর দৃষ্টি সীমানা যায় শুধু লাল আর লাল। এই দৃশ্য দেখে মনে হবে লাল গালিচা বিছানো এক গ্রাম। তবে গ্রামবাসীর ভাষ্য মতে, কালের আবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ এই সৌন্দর্য। শিমুল গাছের তুলা দিয়ে তৈরি হয় লেপ-তোশক ও বালিশ।এগুলো ব্যবহার যেমন আরামদায়ক তেমন স্বাস্থ্যসম্মত। শিমুল গাছ সংরক্ষণে সরকারিভাবে কোনো কার্যক্রম নেই জনসচেতনতার অভাবে এ উপজেলা থেকে ক্রমেই হারিয়েই যাচ্ছে শিমুল গাছ। বর্তমান প্রজন্মের শিশুরা শিমুল গাছও ঠিক মতো চেনেন না। শিমুল গাছ বিলুপ্তির কারণে সাধারণ মানুষ বঞ্চিত হচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত তুলা থেকে।

মশিয়ার রহমান, নীলফামারী প্রতিনিধি

নীলফামারীর জলঢাকা সদর উপজেলাসহ গ্রাম-গঞ্জের রাস্তা দিয়ে হাটলে চোখের সামনে ভেসে আসে লাল ফুলের পাপড়ির সৌন্দর্যের এক দৃশ্য। দূর থেকে মনে হবে কেউ লাল গালিচা বিছিয়ে রেখেছেন। পুরো গাছটাজুড়ে টকটকে লাল শিমুল

ফুল।ষড়ঋতুর বাংলায় শীতের জরাজীর্ণতাকে ঝেড়ে অপরূপ রূপে প্রকৃতিকে সাজাতে আসছে ঋতুরাজ বসন্ত। তারই সংকেত দিতে ফুটেছে আগুনরাঙা লাল শিমুল ফুল। বসন্তের শুরুতেই শিমুল ফুলের স্বর্গীয় সৌন্দর্যে নান্দনিক হয়ে উঠেছে

প্রকৃতি।বসন্ত এলেই যেন ভালোবাসার কথা জানান দিতে প্রকৃতিকে রাঙিয়ে দিয়ে হেসে ওঠে শিমুল ফুল। তাই ঋতু চক্রের আবর্তনে শিমুল ফুল তার মোহনীয় সৌন্দর্য নিয়ে আবারো হাজির হয়েছে প্রকৃতির মাঝে। শিমুল ফুলের লাল আবির

বসন্তকে দিয়েছে এক অনন্য মাত্রা। প্রকৃতির এই অপরূপ রঙের সাজ দেখে চোখ জুড়িয়ে যায় যে কারো কোনো সুবাস না থাকলেও সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন সকলেই।গাছগুলোতে পাখী আর মৌমাছিদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। ফাল্গুন মানেই

যেন শিমুল ফুল। ডালে ডালে টকটকে লাল ফুল ছাড়িয়ে জানান দেয় বসন্তের আগমন।বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ ঘুরে দেখা গেলো শিমুলের লাল ফুল।যতদূর দৃষ্টি সীমানা যায় শুধু লাল আর লাল। এই দৃশ্য দেখে মনে হবে

লাল গালিচা বিছানো এক গ্রাম।

তবে গ্রামবাসীর ভাষ্য মতে, কালের আবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ এই সৌন্দর্য। শিমুল গাছের তুলা দিয়ে তৈরি হয় লেপ-তোশক ও বালিশ।এগুলো ব্যবহার যেমন আরামদায়ক তেমন স্বাস্থ্যসম্মত। শিমুল গাছ সংরক্ষণে সরকারিভাবে কোনো

কার্যক্রম নেই জনসচেতনতার অভাবে এ উপজেলা থেকে ক্রমেই হারিয়েই যাচ্ছে শিমুল গাছ। বর্তমান প্রজন্মের শিশুরা শিমুল গাছও ঠিক মতো চেনেন না। শিমুল গাছ বিলুপ্তির কারণে সাধারণ মানুষ বঞ্চিত হচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত তুলা থেকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *