উজ্জ্বল রায়,খানসামা প্রতিনিধি:
যেকোনো প্রকারের প্রতারণা ও ফাঁকি অত্যন্ত নিন্দনীয় কাজ।মানুষের সততার জন্য প্রয়োজন আন্তরিকতা,ন্যায়নীতি ও সরলতা।সেখানে প্রতারণা,প্রবঞ্চনা,মিথ্যাচার,ধূর্ততা,বিশ্বাস ঘাতক,ছলনাময়ী ও বেইমানদের কোন স্থান নেই।
খানসামা উপজেলার উন্নয়নকারী,পরিশ্রমী আওয়ামী লীগের জননেতার গাড়িতে চড়লে,সবসময় সাথে থাকলে,আপনাদের এতো গা জ্বলে কেন,শত্রুতা করা,বিরুদ্ধে বদনাম ছড়াতে চান,আমাকে দুরে সরানোর চেষ্টা করে নিজেকে আমার জায়গায় পৌছাতে চান,এটা কখনো সফল হবে না।কারন বেইমানরা কোন জায়গায় সঠিক স্থান পায়নাই কখনো পাবেও না।তাই আমার বিরুদ্ধে না লেগে নিজেকে শোধরানোর চেষ্টা করুন।আমি দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রলীগ করে,স্নিয়ার নেতাদের সাথে বিভিন্ন জগত ঘুরে সত্যের পথে থাকার শপথ নিয়ে সাংবাদিকতার পেশায় এসেছি।দিন রাত খেয়ে না খেয়ে,চোখের ঘুম হারাম করে,শরীরের ঘামে জামা কাপড় নষ্ট করে,জুতার ছাল উঠিয়ে একসাথে ছুটে চলে ভোট করেছি বাহে,আমাকে সাথে রাখবেনাতা আপনাদের মতো বেইমানদের রাখবে।যার নুন খাই,গুনগান গাই তার সাথে বেইমানি করার চেষ্টা করিনা।
আপনারা ক্ষমতাশীল দল আওয়ামী লীগ নৌকা মার্কার প্রার্থীর সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা,ছলনাময়ী,কাছে থেকে বেইমানি করবেন,লোভে পড়ে যার তার ভোট করবেন,আর নৌকা মার্কার প্রার্থী জিতলে তার কাছে ফেরার,ভালোবাসায় জোরালোর আবার চেষ্টা করবেন,তিনি আবার আপনাদের কাছে টেনে নিবে,এরকমটা হতে বহুদূর।হ্যা ভুল করছেন,প্রায়শ্চিত্ত করতে চান,তাহলে একচেটিয়া হয়ে লেগে থাকেন,ভালোকিছু করার চেষ্টা করেন।তাহার চোখে ভালো ধরা পড়লে অবশ্যই একদিন কাছে টেনে নিবে।কিন্তু যদি মিথ্যা ভাবে কাছে আসবেন,সাথে চলে ভাববেন,একসাথে চলবো কি চলবোনা,এরপর আবার লোভে পড়ে দুপাশে লুকোচুরি খেলবেন।তাহলেতো একবারে মাঠের বাইরে।আর যদি তিনি লুকোচুরি ব্যাক্তিদেরকে মনে করে হ্যা তারাই আমার ভালো,তাদেরকে নিয়ে চলতে হবে, তাহলে বলবো আপনি বড়ো ভুল করবেন।কারণ বিশ্বাস ঘাতক,ছলনাময়ী,বেইমান কখনো আপন হয়না,এদের কোনো স্থান নেই।